মাশরুম এর উপকারিতা/ঔসদ হিসাবে মাশরুম
বিশ্ব জুড়ে
মাশরুম আজ একটি অত্যন্ত
পুষ্টিকর খাবার এবং মাশরুম
নিয়ে চলছে নানা গবেষণা। অথচ
দেড় হাজার বছর
আগে প্রিয়নবী (সা.) জানতেন মাশরুম
চোখের জন্য ভালো।
এটা বার্থ কন্ট্রোলে সহায়ক
ও মাশরুমের ভেষজগুণের কারণে এটা নার্ভ
শক্ত করে এবং শরীরের
প্যারালাইসিস বা অকেজো হওয়ার
প্রক্রিয়া রোধ করে।
1.
শাক-সব্জি সবার জন্যই
প্রায়
সব-সময় ই ভাল। তাই
আপনার
শিশুকে
বেশী
করে নানা শাক-সব্জি খাওয়ার অভ্যাস
করাতে
পারেনান, বিশেষ
করেনা
লাল
শাক,
পুঁই
শাক,
কচু
শাক,
মিষ্কি
কুমড়া,
মাশরুম, ব্রুকলি, লাউ
আপনার
টাক্লু
শিশুর
জন্য
খুবই
উপকারী।
2. পুষ্টিকর ঔষধি গুণসম্পন্ন সবজি হিসেবে মাশরুমের বেশ কদর রয়েছে। তাই স্থানীয়ভাবে এর ব্যাপক চাহিদা সৃষ্টি হচ্ছে। এখন মাশরুম নিয়ে কাড়াকাড়ি হয়। মাংস কিংবা মাংসের বিকল্প পুষ্টি হিসেবে রান্নায় সুস্বাদু মাশরুমের জুড়ি নেই।
3.
পায়ের
চামড়া ফাটা রোধ করার জন্য মাশরুম খেতে
পারেন।
4. বারাদি হর্টিকালচার সেন্টারের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা জাহিদুল আমিন জানান, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, ক্যান্সার, হৃদরোগ, মেদভূড়ি, জন্ডিস ও রক্তস্বল্পতাসহ জটিল রোগ প্রতিরোধে মাশরুমের জুড়ি নেই। শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের আদর্শ খাবার এটি।
5.
মাশরুমে
রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পটাশিয়াম, ভিটামিন এবং ফাইবার যা
সর্দি-কাশি রোধের পাশাপাশি
দেহের অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সুরক্ষায় কাজ করে।
6.
বর্তমান
পৃতিবীর অধিকাংশ দেশে মাশরুম অত্যন্ত,
সুস্বাদু পুষ্টিকর ও জনপ্রিয় একটি খাবার
। কিন্ত তাই
বলে সব মাশরুম কিন্ত
খাবার উপযোগী নই।
মাশরুমের প্রায় 611,০০০
প্রজাতি রয়েছে। এর
মধ্যে বেশীরভাগই খাওয়ার অনুপযোগী কারণ
এগুলো বিষাক্ত। কিছু
কিছু মাশরুমের নামই এর ভয়াবহতার
পরিচয় বহন করে।
যাদের মধ্যে ডেথ ক্যাপ
ও ডেস্ট্রয়িং অ্যাঞ্জেল অন্যতম। এছাড়াও
মাশরুমের অনেক প্রজাতি আছে
যারা সহজলভ্য কিন্তু স্বাস্থ্য ঝুঁকি
অনেক বেশি। যে
মাশরুমগুলো খাওয়ার উপযোগী ও
পুষ্টিকর সেগুলো বর্তমানে চাষ
করা হচ্ছে। বাদ
বাকি মাশরুম খাওয়া এড়িয়ে
চলাই ভালো।
গবেষণারমাধ্যমে
জানানো হয়েছে, গবেষণার অংশ হিসেবে মিষ্টি
পানীয়েরপ্রতিক্রিয়ায় শর্করার মাত্রা কেমন থাকে
তা দেখার জন্য ১৯
থেকে ২৯ বছরবয়সী আটজন
পুরুষ ও ১০ জন
নারীকে দুই সপ্তাহ ধরে
ওরাল গ্লুকোজ টলারেন্সটেস্ট পরীক্ষা করা হয়।
এদের প্রত্যেককে সমান মিষ্টি তিন
ধরনের পানীয়খাওয়ানো হয়। এই
পানীয়ের মধ্যে ছিল ৭৫
গ্লুকোজ ড্রিঙ্ক, ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজড্রিঙ্কের
সঙ্গে ৯.৫ গ্রাম
পোর্টোবেলো পাউডার, ৯.৫ গ্রাম
পোর্টোবেলোপাউডারের সঙ্গে সুগন্ধী পানি। পরীক্ষার
ফল হিসেবে দেখা যায়,
গ্লুকোজড্রিঙ্কের সঙ্গে পোর্টোবেলো পাউডার
খাওয়ার ফলে রক্তে ইনসুলিনের
মাত্রা কমেগেছে।
এই
গবেষণার প্রতিবেদনে জানানোহয়েছে, এই পরীক্ষায় এটা
স্পষ্ট য়ে মাশরুম রক্তে
শর্করার মাত্রানিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে গ্রাহকের ওজনে ভারসাম্য রাখে।
তবে এ বিষয়ে সবচেয়েবেশি
কার্যকরী ফল পায় নারীরা।
No comments:
Post a Comment